কীবোর্ডের দিকে না তাকানোর চেষ্টা করুন। এটা প্রথমে কঠিন হবে, কিন্তু আপনি অনুশীলনের সাথে সাথে অগ্রগতির সময় দেখতে পাবেন যে এটা সহজ এবং আপনার আঙ্গুল নিজে নিজেই অবচেতনভাবে আপনার সিদ্ধান্ত ছাড়াই নড়াচড়া করবে এবং বুঝে নিবে যে কোন আংগুলের সাথে কোন কী সংশ্লিষ্ট ।
টাইপ শেখার সময় কোন আঙুল ব্যবহার করবেন তা দেখার জন্য কীবোর্ডের উপরে তাকান। ভুল করতে ভয় পাবেন না - যদি ভুল করেন, প্রোগ্রাম আপনাকে ব্যবহার করার জন্য সঠিক কী দেখাবে। কী সঠিক হলে তাহলে সেটি সবুজ দেখাবে, যদি ভুল হয় – তাহলে লাল
নবার্জিত জ্ঞান অবিলম্বে আপনার প্রতিদিন কম্পিউটারের কাজে প্রয়োগ করার চেষ্টা করুন, টাইপ শেখার ক্ষেত্রে এর চেয়ে ভাল আর কোন পন্থা নেই।
একটি সময়সূচী ঠিক করে নিন। আপনি শেখার জন্য সময়সূচী নির্ধারণ না করে নিলে ,অনুশীলন না করার সেটি হবে একটি খুব সহজ অজুহাত।
আপনি কতটি ভুল করছেন তার উপর নজর রাখুন এবং আপনার টাইপিং গতি বৃদ্ধির উপর জোর না দিয়ে বরঞ্চ ভবিষ্যতে পরীক্ষাগুলোতে আপনার ভুল কমিয়ে আনার উপর মনোযোগ দিন।
কেনো কী আঘাত করার সময় আস্তে আস্তে কী 'র নাম উচ্চারণ করাটা সহায়ক হতে পারে। আপনার ভুলের জন্য আপনি হতাশ হবেন না; টাচ টাইপিং এমন একটি দক্ষতা যা অনুশীলন দ্বারা শেখা যায়।
ধৈর্য্য ধরুন। একবার সঠিক আঙুলের-কীস্ট্রোক প্যাটার্ন শেখা হয়ে গেলে,গতি এবং নির্ভুলতা স্বাভাবিকভাবেই এসে যাবে।
একটি কী আঘাত করার জন্য শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় আঙুলটি নড়াবেন। অন্যান্য আঙ্গুলগুলোকে তাদের নির্ধারিত হোম রো’র কী থেকে নড়তে দেবেন না।
আপনার আঙ্গুলগুলো হোম রো’র কীগুলোর উপর থাকবে এবং আপনার হাতে কীবোর্ডের সাথে একই কোণে তির্যক থাকবে। আপনার কবজিকে অলস অবস্থায় ডেস্ক বা কীবোর্ডের উপর বিশ্রাম বিশ্রাম করতে দেবেন না।
আপনার টাইপিং দক্ষতা নিয়ে সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি অনুশীলন বেশ কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন।
কী’র উপর জোরে আঘাত করবেন না. যতদূর সম্ভব সর্বনিম্ন বল ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। শব্দ লেখার সময় মাঝে মাঝে সকল দশ আঙ্গুল কী’র পৃষ্ঠের উপর রেখে আরাম করুন।
কীগুলো সক্রিয় না করে কোন হাতের বিশ্রামের জন্য, একযোগে পাঁচটি আঙ্গুল কীবোর্ড পৃষ্ঠে কোথাও রাখুন।
প্রতিটি কী’র চিহ্ন এক আঙুল দিয়ে হালকা করে তবে দৃঢ়তার সাথে টোকা দিন, তবে ঘটনাক্রমে অযাচিত কী টোকা না পড়ে যেন লক্ষ্য রাখবেন।
স্বয়ংক্রিয়-পুনরাবৃত্তি (অটো-রিপিট) সক্রিয় করার জন্য, কাংখিত কী স্পর্শ করে তার উপর একটি আঙুল ধরে রাখুন। স্বয়ংক্রিয় পুনরাবৃত্তি বন্ধ করার জন্য আঙুল তুলে নিন।
টাইপ গেমস আপনার টাইপিং গতি এবং নির্ভুলতার উন্নতির একটি মজার উপায়। শেখার সময় মজা করুন!
আঙুল সমন্বয়ের ব্যায়াম এবং মানসিক চাপ হ্রাস করণের ব্যায়াম, উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করবে এবং সেগুলো প্রায়ই আপনার মুখের ওপর একটি মৃদু হাসি বয়ে আনবে। একটি সুখী মনোভাব এবং একটি মনোরম পরিবেশে শেখাকে আনন্দময় করতে সাহায্য করতে পারে।
প্রতিটি পাঠের জন্য অন্তত 30 মিনিট সময় নিশ্চিত করুন।
নিশ্চিত করুন যে আপনি আপনার আঙ্গুল যতদূর সম্ভব হোম অবস্থানের কাছাকাছি রেখেছেন বা এবং আপনি শেখার সময় আপনার হাতের নড়াচড়া ন্যূনতম পর্যায়ে রাখুন।
টাইপ শেখায় আপনি ভুল করতেই পারেন, তাই ভুল কী’তে টোকা দিলে নিরুৎসাহিত হবেন না।
একই গতিতে টাইপ করার চেষ্টা করুন।
আপনার কবজি তুলে আনলে তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে যে আপনার আঙ্গুল হালকাভাবে নিচে নেমে দ্রুত এবং সঠিকভাবে কী আঘাত করতে পারে।
বড় / ছোট হাতের অক্ষরের মধ্যে অদল বদল করার জন্য সবসময় বিপরীত হাত ব্যবহার করুন। লক্ষ্য করুন: কিছু কিছু ল্যাপটপে কীবোর্ডের অক্ষর কাছাকাছি একসাথে থাকতে পারে।
কীবোর্ড থেকে আপনার দূরত্ব পরীক্ষা করে দেখুন। একটি সাধারণ সমস্যা - কীবোর্ডের খুব কাছাকাছি বসা - এড়ানোর জন্য আপনার চেয়ার সামঞ্জস্য করে নিন। তীক্ষ্ণতা কমানোর জন্য আপনার মনিটরের কোণ সামঞ্জস্যপূর্ণ করে নিন।
আরো আপনি যত বেশি অনুশীলন করবেন, আপনি তত ভাল টাইপ করতে পারবেন এবং আপনার গতি ততই বৃদ্ধি হবে।
অক্ষর বা সংখ্যার কী ঠিক কোথায় আছে তা হুবহু না জানলে, আপনি কীবোর্ডের উপর না তাকিয়ে তা টাইপ করতে সক্ষম হবেন না।
যদি সম্ভব হয়, একটি নিয়মিত কীবোর্ডে অনুশীলন করার চেষ্টা করুন, কোন ল্যাপটপ কীবোর্ডে নয়।
আপনার কীবোর্ডের বিষয়ে আরামদায়ক বোধ করুন এবং নিশ্চিত করুন যে সেটি আপনার আঙ্গুলের জন্য সঠিক উচ্চতায় অবস্থান করছে।
আপনি টাইপিং গতি পরীক্ষা শুরু করার আগে নিশ্চিত করুন যে আপনি মেঝেতে আপনার পা সমতল রেখে, সোজা বসে আছেন। আপনার কনুই আপনার দেহের কাছে রাখুন, আপনার কবজি সোজা এবং আপনার হাতগুলো সমতল রাখুন এবং নিয়মিত বিরতি নিতে ভুলবেন না।
শিথিলতার ব্যায়াম: উভয় হাতের আঙ্গুলগুলো বেশ ছড়িয়ে দিন। পাঁচ সেকেন্ডের জন্য ওভাবে থাকুন, তারপর আরাম করুন। মোট তিনবার পুনরাবৃত্তি করুন।
নিয়মিত সময়ান্তে আপনার টাইপিং গতি পরিমাপ করা নিশ্চিত করুন - আমাদের টুল ব্যবহার করে আপনি শেখার সাথে সাথে উভয় গতি এবং আপনার নির্ভুলতা অগ্রগতির যাচাই করতে পারবেন। প্রতি মিনিটে শব্দ সংখ্যা আপনার টাইপিং-এর লেভেল নির্দেশ করে।
টাইপ পরীক্ষা দুটি জিনিস পরিমাপ করে, গতি এবং ভুল, তাই যখন আপনি আমাদের টাইপিং গতি পরীক্ষা দিবেন, শুধুমাত্র গতির প্রতিই লক্ষ্য রাখলে চলবে না।
কীবোর্ড যদি বেশ উচ্চতায় থাকে ( চেয়ার বেশ নিচে) শীর্ষ কীবোর্ড রো’তে ত্রুটি ঘটার প্রবণতা দেখা যায়। কীবোর্ড যদি বেশ নিচে থাকে ( চেয়ার বেশ উপরে) ত্রুটি নিচের কীবোর্ড রো’তে ঘটার প্রবণতা দেখা যায়।
শিথিলতার ব্যায়াম: কবজি সম্প্রসারণের অনুরূপ একটি অবস্থানে আপনার হাত রাখুন, অন্য হাত ব্যবহার করে সম্প্রসারিত বৃদ্ধাংগুলিতে আলতো করে পেছন এবং নিচের দিকে চাপ প্রয়োগ করুন। পাঁচ সেকেন্ডের জন্য ধরে রাখুন এবং আরাম করুন। প্রতি হাতের জন্য তিনবার পুনরাবৃত্তি করুন।
আপনি প্রতিদিন 30-60 মিনিট অভ্যাস করলে প্রতি মিনিটে ~ 50 শব্দের গতি পেতে এক বা দু ' সপ্তাহের প্রয়োজন হতে পারে। ধৈর্য্য ধরুন।
টাইপ পরীক্ষা শুরু করার আগে আপনার কবজি এবং আঙ্গুল প্রসারিত করে নিন।
আপনি যদি টাইপকে সহজতর করতে চান, আপনাকে আপনার আংগুলের দক্ষতার উন্নতি করতে হবে। গিটার অথবা হাতে বাজানোর কোন যন্ত্র বাজনোর অভ্যাস থাকলে সেটি আপনাকে সাহায্য করবে।
শিথিলতার ব্যায়াম: আঙ্গুলগুলো একসাথে রেখে আপনার উভয় বাহু বাইরের দিকে প্রসারিত করুন এবং কব্জি থেকে আবর্তিত করে আপনার হাত দিয়ে একটি বৃত্ত আঁকুন। এক দিকে পাঁচবার বৃত্ত, তারপর বিপরীত দিকে পাঁচ বার।
বন্ধু এবং পরিবারের সাথে কথা বলুন।
প্রতিটি পাঠ শেষ করুন তারপর একটি গতি পরীক্ষা করে দেখুন।
টাইপ শেখার সময়, অনুশীলন করার একটি নির্ধারিত সময়সূচী বজায় রাখা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তা না হলে আপনার পেশী তাদের স্মৃতি শক্তি হারান শুরু করবে।
শিথিলতার ব্যায়াম: আপনার করতল নিম্নমুখী রেখে বাহু প্রসারিত করুন। আপনি একটি হাত উপরের দিকে এমনভাবে তুলুন যেন কাউকে থামতে বলছেন। বিপরীত হাত ব্যবহার করে, উত্থাপিত হাতের করতলে চাপ প্রয়োগ করুন। পাঁচ সেকেন্ডের জন্য চাপ ধরে রাখুন, তারপর শিথিল করুন। হাত প্রতি মোট তিনবার একই পদ্ধতির পুনরাবৃত্তি করুন।
আপনি কীবোর্ড দেখে দেখে দ্রুত টাইপ করা শিখলে, বাস্তব জগতের টাইপিং পরিস্থিতিতে বানান ভুল এবং ডিক্টেশনের ক্ষেত্রে কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাবেন, কারণ আপনি পর্দায় ভুল দেখতে সক্ষম হবেন না।
আপনি টাইপ করার সময় আপনার হাতের উপর একটি হাত-তোয়ালে পেঁচিয়ে নিন।
ধীর ভাবে শুরু করুন এবং দ্রুত টাইপ শেখার আগে সম্পূর্ণ কীবোর্ড শিখে নিন।
টাইপিংয়ের কারণে যদি আপনার ব্যথা হয়, অবিলম্বে তা বন্ধ করুন এবং একটি বিরতি নিন।
আপনি যদি কোন কর্মস্থলে শিখেন, আপনার নিয়োগকর্তার সঙ্গে আপনার শেখার জন্য দিনের একটি আলাদা শান্ত সময়ের জন্য সমঝোতা করার চেষ্টা করুন - আপনার নিয়োগকর্তা আপনার নতুন দক্ষতা থেকে সরাসরি উপকৃত হবে।
দীর্ঘ সময়ের জন্য একই ভংগিতে অবস্থান এড়িয়ে যাওয়া কাম্য। যখন সম্ভব আপনার দিনের কাজগুলো পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করে নিন।
আপনার কীবোর্ড থেকে বিরতি গ্রহণের বিষয় নিজেকে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য অ্যালার্ম আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
শিথিলতার ব্যায়াম: আপনার করতল নিম্নমুখী রেখে বাহু বাইরের দিকে প্রসারিত করুন। কবজি নিম্নগামী রেখে হাত ছেড়ে দিন। বিপরীত হাতের করতল ব্যবহার করে, নেমে আসা হাতের পেছনের দিকে চাপ প্রয়োগ করুন। পাঁচ সেকেন্ডের জন্য চাপ ধরে রাখুন, তারপর শিথিল করুন। প্রতি হাতের জন্য তিনবার পুনরাবৃত্তি করুন।
যেহেতু কম্পিউটার ব্যবহার উভয়, কর্মস্থল এবং বাড়ীতে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৃদ্ধি পেয়েছে, রিপিটিটিভ স্ট্রেইন ইনজুরি কীবোর্ড ব্যবহারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হয়ে পড়েছে।
অতিরিক্ত ব্যবহারজনিত ক্ষতির ঝুঁকি কমাতে অঙ্গবিন্যাস, কৌশল, ওয়ার্কস্টেশন স্থাপনের ক্ষেত্রে আপনাকে সর্বোত্তম কার্যাভ্যাস অনুসরণ করতে হবে এবং নিয়মিতভাবে বিরতি নিতে হবে।
আপনার কবজি, কনুই এবং কীবোর্ড একই অনুভূমিক সমতলে এবং আপনার উপরের বাহুর সাথে 90 ডিগ্রী কোণ করে রাখতে হবে। আপনার পর্দার উপরিভাগ চোখের লেভেলের কাছাকাছি হতে হবে।
টাইপ করার সময় কীবোর্ডের দিকে তাকাবেন না। হোম রো’র চিহ্ন না পাওয়া পর্যন্ত চারপাশে আপনার আঙ্গুল নড়াচড়া করাতে থাকুন। কী’র উপর জোরে আঘাত করবেন না। যতদূর সম্ভব সর্বনিম্ন বল ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
আপনার সাফল্য এবং উন্নতি নির্ভর করে আপনার শেখা সমাপ্ত হওয়ার পরে টাচ টাইপিং চলিয়ে যাওয়ার জন্য আপনার সংকল্পের উপর। যারা এ বিষয়ে দ্বিধা করছেন, তারা বিবেচনায় রাখুন যে, বর্ধিত উৎপাদনশীলতার মাধ্যমে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে, শেখার জন্য ব্যয় করা সময় আপনি পুষিয়ে নিতে পারবেন।
আপনাকে Ctrl ও Alt –এর সাথে মূল কী ব্যবহার করতে জানতে হবে - কীবোর্ড শর্টকাটের জন্য তা খুবই প্রয়োজনীয়।
বাস্তব জীবনের পরিস্থিতিতে অনুশীলন আপনার দক্ষতার আরো উন্নতির এবং আপনার আস্থা গড়ে তোলার একটি বিরাট উপায়।
আপনার টাইপিং গতির উন্নতির জন্য নিয়মিতভাবে 'গতি পরীক্ষা'র অনুশীলনের সময়সূচি করে নিন।
অন্ধ টাইপিং শিখে সময় বাঁচান এবং দক্ষতা বৃদ্ধি করুন
অন্ধ টাইপিং, বা স্পর্শ টাইপিং, সময় বাঁচানোর এবং দক্ষতা বৃদ্ধির একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। এই দক্ষতা অর্জন করলে আপনি কেবল টাইপিংয়ের গতি ও সঠিকতা বৃদ্ধি করবেন না, বরং আপনার সামগ্রিক কর্মক্ষমতা এবং উৎপাদনশীলতা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হবে। এখানে আলোচনা করা হলো কীভাবে অন্ধ টাইপিং শিখে আপনি সময় বাঁচাতে এবং দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারেন।
১. টাইপিংয়ের গতি বৃদ্ধি: অন্ধ টাইপিংয়ের মাধ্যমে কীবোর্ডের দিকে তাকানোর প্রয়োজন নেই, ফলে আপনার টাইপিং গতি বাড়ে। যখন আপনি টাইপিংয়ের সময় কীবোর্ডের দিকে তাকানোর বদলে হাতের স্মৃতিশক্তি ব্যবহার করেন, টাইপিং দ্রুত হয়। এই দ্রুত টাইপিং দক্ষতা আপনাকে কম সময়ে বেশি কাজ সম্পন্ন করতে সহায়ক হয়, যা আপনার সময় বাঁচায়।
২. সঠিকতার উন্নতি: টাইপিংয়ের সময় কীবোর্ডের দিকে না তাকানো মানে আপনি কম ভুল করবেন। আপনার মনোযোগ সম্পূর্ণরূপে স্ক্রীনে কেন্দ্রীভূত থাকে, ফলে টাইপিংয়ের ত্রুটি কমে যায়। কম ত্রুটি মানে কম সময় ত্রুটি সংশোধনে ব্যয় হয়, যা আপনার সময় বাঁচায় এবং দক্ষতা বাড়ায়।
৩. দ্রুত কাজের সমাপ্তি: টাইপিংয়ের গতি এবং সঠিকতা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে আপনার কাজের সমাপ্তির সময় কমে যায়। একটি প্রোজেক্ট বা টাস্ক দ্রুত সম্পন্ন হলে, আপনি আরও বেশি কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন এবং আপনার কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
৪. একাধিক কাজের সক্ষমতা: অন্ধ টাইপিংয়ের মাধ্যমে আপনি একসাথে একাধিক কাজ পরিচালনা করতে পারেন। দ্রুত টাইপিংয়ের ফলে একাধিক প্রোজেক্ট বা দায়িত্বের মধ্যে দ্রুত স্যুইচ করা সহজ হয়, যা আপনার সময় ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নত করে।
৫. মানসিক চাপ হ্রাস: টাইপিংয়ের গতি ও সঠিকতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আপনার মানসিক চাপ কমে যায়। দ্রুত এবং সঠিকভাবে টাইপিং করতে পারলে আপনি তাড়াহুড়ো কম করবেন, যা কাজের চাপ কমিয়ে দেয় এবং আপনার মানসিক স্বস্তি বৃদ্ধি করে।
৬. পেশাদার দক্ষতা বৃদ্ধি: অন্ধ টাইপিং দক্ষতা অর্জন করলে আপনি আপনার পেশাদার দক্ষতা বাড়াতে পারবেন। দ্রুত এবং সঠিক টাইপিংয়ের মাধ্যমে আপনি অফিসের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করবেন, যা আপনার পেশাদার ইমেজ উন্নত করবে এবং ক্যারিয়ার অগ্রগতিতে সহায়ক হবে।
অন্ধ টাইপিং শেখার মাধ্যমে আপনি টাইপিংয়ের গতি এবং সঠিকতা বাড়িয়ে সময় বাঁচাতে এবং দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবেন। এটি আপনার কাজের সময় কমাবে, মানসিক চাপ হ্রাস করবে এবং পেশাদার দক্ষতা উন্নত করবে। নিয়মিত অনুশীলন এবং সঠিক অভ্যাসের মাধ্যমে এই দক্ষতাটি অর্জন করা সম্ভব, যা আপনার কর্মজীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা প্রদান করবে।